সন্তানের শিক্ষা নিশ্চিত করবে শিক্ষা বীমা

শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। আগামী প্রজন্ম যেন ভবিষ্যতে প্রতিযোগিতামূলক পৃথিবীতে নিজেদের স্থান সুদৃঢ় করে নিতে পারে এজন্য উচ্চশিক্ষার একান্ত প্রয়োজন। কিন্তু শিক্ষা খাতে খরচ যেমন কলেজ ফি, টিউশন ফি দিন দিন যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে অভিভাবকরা সন্তানদের পড়াশুনার খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ছেন। আমাদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ চিন্তা করেই প্রগতি লাইফ এই শিক্ষা বীমা চালু করেছে। এ বীমার মাধ্যমে নিয়মিত সঞ্চয় করে আপনি অতি সহজেই আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করতে পারেন এবং নিজেও দুশ্চিন্তা মুক্ত হতে পারেন।

আপনার উপার্জনেই আপনার সংসার চলছে কোন কারণে আপনি উপার্জনক্ষম না থাকলে বা আপনি মারা গেলে যেন আপনার শিশুর শিক্ষা গ্রহণ ব্যাহত না হয় সেজন্য একজন আদর্শ অভিভাবক হিসেবে শিক্ষা বীমা করাবেন। যদি আপনি চলমান বীমা কোম্পানিগুলো বিশ্বাস করতে না পারেন তবে আপনি বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এর নিয়ন্ত্রণে সরকারি বঙ্গবন্ধু শিক্ষা বীমা পরিকল্প গ্রহণ করুন।

প্রগতি লাইফের জীবন বিকাশ হতে দুর্দিনের স্বজন। শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। আগামী প্রজন্ম যেন ভবিষ্যতের প্রতিযোগিতামূলক পৃথিবীতে নিজেদের স্থান সুদৃঢ় করে নিতে পারে এজন্য উচ্চ শিক্ষার একান্ত প্রয়োজন। কিন্তু শিক্ষকে খরচ যেমন কলেজ ফি, টিউশন ফি দিন দিন যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে অভিভাবকরা সন্তানকে পড়াশুনার খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হয়ে পড়ছেন। আমাদের সন্তানদের ভবিষ্যত চিন্তা করে প্রগতি লাইফ এই শিক্ষা বীমা চালু করেছে। এ বীমার মাধ্যমে নিয়মিত সঞ্চয় করে আপনি এ সহজেই আপনার সন্তানের ভবিষ্যত সুনিশ্চিত করতে পারেন এবং নিজেও দুশ্চিন্তা মুক্ত হতে পারেন।

এখন বীমার টাকা সুরক্ষিত প্রতিটি প্রিমিয়াম জমার হিসাব দিয়ে হয় বীমা উন্নয়ন ‍ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এর নিকট। প্রিমিয়াম জমা হওয়ার পর বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আপনাকে মেসেজ দিয়ে প্রিমিয়াম জমার তথ্য জানিয়ে দিবে।

যে কারণে আপনি শিক্ষা বীমা করাবেনঃ-

  • এ পরিকল্পে মাসিক বৃত্তির ব্যবস্থা থাকায় ছাত্র-ছাত্রীরা পড়াশুনায় উদ্বুদ্ধ হবে এবং ভালো রেজাল্ট করার চেষ্টা করবে।
  • পরীক্ষায় সন্তান অকৃতকার্য হলে যতদিন পর্যন্ত না সে উত্তীর্ণ হবে ততদিন পর্যন্ত বৃত্তি প্রদান বন্ধ থাকবে।
  • মাধ্যমিক পরীক্ষার এক বছর আগে দশম শ্রেণীতে মাসিক বৃত্তি প্রদান শুরু হবে ও তা চলবে সর্বোচ্চ ৯ (নয়) বছর।
  • বৃত্তি প্রদান আরম্ভ হওয়ার আগে অথবা পরে যদি কোন কারণে শিশুর পড়াশোনা সম্পূণরূপে বন্ধ হয়ে যায় তবে আর বৃত্তি প্রদান করা হবে না।
  • এমতাবস্থায় অভিভাবক অন্য সন্তানের নামে পলিসিটি পরিবর্তন করতে পারেন।
  • গ্রাহক ইচ্ছা করলে বৃত্তির পরিমাণ বাড়াতে অথবা কমাতে পারেন।
  • প্রিমিয়াম হার ও সেই অনুযায়ী পরিবর্তন হবে।

শিক্ষা বীমা বাধ্যতামূলক করা হবে। পাইলটিং এর আওতায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: প্রতিটি জেলায় হবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগ হতে মাধ্যমিক পর্যায়ে একটি বিদ্যালয়, কারিগরী ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ হতে একটি মাদ্রাসা ও একটি কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বিদ্যমান হিসাব অনুযায়ী মোট ২৫৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এ বীমার আওতায় আসবে।